খনিজ সম্পদ কাকে বলে: ”প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে এক বা একাধিক উপাদানে গঠিত বা সামান্য পরিবর্তিত যে সব রাসায়নিক প্রক্রিয়াজাত যৌগিক পদার্থ শিলাস্তরে দেখতে পাওয়া যায়, তাকে খনিজ সম্পদ বলে।”
খনিজ সম্পদ গঠনে মানুষের কোনো হাত নেই। এটি সাধারণত বিভিন্ন শিলার উপাদানগুলো ভূতাত্ত্বিক সময়ের উপর নির্ভর করে ধীরে ধীরে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় পরিবর্তিত হয়ে খনিজ পদার্থে রুপান্তরিত হয়।
এ খনিজ পদার্থগলো মাটির মধ্যে বিভিন্ন স্থরে বিবিধ পদার্থের সাথে মিশ্রিত অবস্থায় আকরিক চূর্ণ হিসেবে থাকে। যেমন: আকরিক লৌহ, গ্রাভেল, চূনা পাথর, গ্লাস স্যান্ড, কঠিন শিলা, এ্যালুমিনিয়াম (রাং), তামা, ম্যাঙ্গানিক, হিরা, সোনা, রুপা, ট্যাংস্টেন, কয়লা, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি মূল্যবান খনিজ পদার্থ।
খনিজ সম্পদ কত প্রকার:
গঠনের উপর ভিত্তি করে খনিজ সম্পদ দুই প্রকার।
১। ধাতব খনিজ
২। অধাতব খনিজ
বাংলাদেশে কি কি খনিজ সম্পদ রয়েছে:
প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ও চুনাপাথর ইত্যাদি।
আরো পড়ুন> বন্যা কাকে বলে?